বৃহঃস্পতিবার, ৮ই মে ২০২৫, ২৫শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • চীনের তৈরি HQ9 এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম প্রতিরক্ষা কাজে কতটা সক্ষম
  • প্রসেনজিতের মেয়ে প্রেম করছেন, ফুফু বললেন ‘খুব মিষ্টি’
  • ভারতের ২০টিরও বেশি বিমানবন্দর বন্ধ
  • বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস আজ
  • সরকার কেন প্রত্যাশা পূরণ করতে পারছে না
  • সঙ্কটের সময় সর্বদলীয় বৈঠকে মোদি আসছে বড় সিদ্ধান্ত
  • পাকিস্তানি অভিনেত্রীকে দেখতে ভিপিএন কিনছে ভারতীয়রা
  • আ.লীগকে সুবিধা দেওয়ায় ইউনূস সরকারকে একহাত নিলেন হাসনাত
  • গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৫৪ ফিলিস্তিনি নিহত
  • বায়ুদূষণে শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান পঞ্চম

আধুনিক যুগে সত্যায়ন প্রক্রিয়া অযৌক্তিক: জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী

স্টাফ রিপোর্টার

প্রকাশিত:
৩০ জুলাই ২০২৩, ১৭:২২

প্রতিমন্ত্রী মো. ফরহাদ হোসেন

আধুনিক যুগে এসেও সত্যায়ন প্রক্রিয়া থাকা যৌক্তিক নয় বলে মন্তব্য করেছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী মো. ফরহাদ হোসেন। সচিবালয়ের গণমাধ্যম কেন্দ্রে রোববার (৩০ জুলাই) বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামের (বিএসআরএফ) সংলাপে অংশ নিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন।

জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেন, ‘এখন আধুনিক যুগ। যে কেউ চাইলেই বিভিন্ন রোল নাম্বার বা বিভিন্ন তথ্য দিয়ে ফলাফল জানতে পারে। আধুনিক যুগ এসেও সত্যায়ন প্রক্রিয়া থাকা যৌক্তিক নয়। চাকরিপ্রার্থীরা অভিযোগ করেন যে সত্যায়িত করতে গিয়ে কর্মকর্তারা বিরক্তি প্রকাশ করেন। চাকরি প্রার্থীরা দুর্ভোগে পড়েন। নিজেই সিল মেরে সত্যায়িত করেন।’

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এটা আমারও কথা। আমরা ছাত্রজীবনেও দেখেছি। আমারটা অর্জিনালি আছে। একটা সিল দিয়ে মেরে দিলে তো হলো! এই যে ডিজিটালাইজেশনের যুগে আপনারা নিশ্চয়ই দেখছেন আমরা পরিবর্তনগুলো করছি। আমাদের কিন্তু এখন বিগ ডাটা, ভোটার আইডিতে এগুলো সব থেকে যাবে। আপনার ভোটার আইডি কার্ড দেন, সেখানে কিন্তু আপানার সার্টিফিকেটগুলো, কোথায় কোথায় লেখাপড়া করেছেন, মেইন সার্টিফিকেটগুলো চলে আসবে। আপনি চাইলে অনেক ডাটা দেখে নিতে পারছেন।’

  খুব শিগগিরই এ সমস্যা সমাধান হবে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যখন এটা করবো, তখন কোনো মানুষের একটা কোড নাম্বার থাকবে। সেই কোডটা দিলে কিন্তু অরিজিনাল কিনা আপনি দেখে নিতে পারছেন। সেক্ষেত্রে, আমার মনে হয় এটা অল্প দিনের মধ্যেই ডিজিটাল বেজড, স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্ন আমরা দেখছি সেখানে আমাদের প্রত্যেকটা কাজ সহজ হয়ে যাবে। স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট ইকোনমি, স্মার্ট সোসাইটি, স্মার্ট গর্ভনমেন্টস বা সরকার ব্যবস্থা। সেক্ষেত্রে আমাদের যে বিষয়টি আছে এগুলো আমাদের মাথার মধ্যে আছে। আপনারা কিছু দিন পর দেখবেন এগুলো সবই ডিজিটালাইজড হয়ে যাবে এবং এটার কোনো প্রয়োজন হবে না। আমি কথা দিচ্ছি, আমরা যত দ্রুত পারি এটার বিষয়ে কাজ করে সহজীকরণ করে দেব, যাতে কারো ভোগান্তি না থাকে।’

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর