বৃহঃস্পতিবার, ৮ই মে ২০২৫, ২৫শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • চীনের তৈরি HQ9 এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম প্রতিরক্ষা কাজে কতটা সক্ষম
  • প্রসেনজিতের মেয়ে প্রেম করছেন, ফুফু বললেন ‘খুব মিষ্টি’
  • ভারতের ২০টিরও বেশি বিমানবন্দর বন্ধ
  • বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস আজ
  • সরকার কেন প্রত্যাশা পূরণ করতে পারছে না
  • সঙ্কটের সময় সর্বদলীয় বৈঠকে মোদি আসছে বড় সিদ্ধান্ত
  • পাকিস্তানি অভিনেত্রীকে দেখতে ভিপিএন কিনছে ভারতীয়রা
  • আ.লীগকে সুবিধা দেওয়ায় ইউনূস সরকারকে একহাত নিলেন হাসনাত
  • গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৫৪ ফিলিস্তিনি নিহত
  • বায়ুদূষণে শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান পঞ্চম

কচুক্ষেতে পোশাক শ্রমিকদের আন্দোলন

সেনাবাহিনী ও পুলিশের গাড়িতে আগুন, পরিস্থিতি থমথমে

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত:
৩১ অক্টোবর ২০২৪, ১১:২৭

রাজধানীর মিরপুর ১৪ নম্বরের কচুক্ষেত এলাকায় সেনাবাহিনীর একটি গাড়ি ও পুলিশের একটি লেগুনায় আগুন দিয়েছে আন্দোলনরত পোশাক শ্রমিকরা।

বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) সকাল ১০টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আন্দোলনে কচুক্ষেত এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। এ সময় ওই এলাকায় যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ ছিল।

জানা গেছে, বিভিন্ন দাবিতে ডাইনা নামে একটি পোশাক কারখানার শ্রমিকরা রাস্তায় নামেন। এ সময় পোশাক শ্রমিকদের আন্দোলন থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করা হয়।

আন্দোলনের এক পর্যায়ে তারা রাস্তায় আগুন ধরিয়ে দেন এবং সেনাবাহিনীর একটি গাড়ি ও পুলিশের একটি লেগুনায় আগুন ধরিয়ে দেন।

প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, ডায়না গার্মেন্টসের শ্রমিকরা বিভিন্ন দাবিতে মিরপুর ১৪ নম্বর কচুক্ষেত সড়কে বিক্ষোভ করেন। রাস্তা অবরোধের চেষ্টা করেন। পুলিশ ও সেনাবাহিনী শ্রমিকদের শান্ত করার চেষ্টা করলে তাদের ওপর ইট-পাটকেল ছোড়া হয়। আত্মরক্ষায় পুলিশ লাঠিচার্জ করে।

এসময় সেনাবাহিনী ও পুলিশের গাড়িতে ভাঙচুর ও আগুন ধরিয়ে দেন শ্রমিকরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী কঠোর অবস্থানে যায়। পুরো এলাকা বন্ধ করে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হয়। পরিস্থিতি থমথমে এখনো।

এ বিষয়ে ভাষানটেক থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ মোহাম্মদ ফয়সাল বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ সকাল থেকেই রাস্তায় ছিল। পোশাক শ্রমিকরা হঠাৎ করে তাদের আন্দোলন থেকে পুলিশ ও সেনাবাহিনীকে লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে। এক পর্যায়ে তারা সেনাবাহিনী ও পুলিশের গাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেয়। এখন পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। সেনাবাহিনী ও পুলিশ স্পটে রয়েছে।

জানতে চাইলে ফায়ার সার্ভিস নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার লিমা খানম বলেন, কচুক্ষেত এলাকায় সেনাবাহিনীর একটি গাড়ি এবং পুলিশের একটি লেগুনায় আগুনের খবর পেয়ে আমাদের দুটি ইউনিট আগুন নির্বাপণ করে।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর