বৃহঃস্পতিবার, ৮ই মে ২০২৫, ২৫শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • চীনের তৈরি HQ9 এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম প্রতিরক্ষা কাজে কতটা সক্ষম
  • প্রসেনজিতের মেয়ে প্রেম করছেন, ফুফু বললেন ‘খুব মিষ্টি’
  • ভারতের ২০টিরও বেশি বিমানবন্দর বন্ধ
  • বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস আজ
  • সরকার কেন প্রত্যাশা পূরণ করতে পারছে না
  • সঙ্কটের সময় সর্বদলীয় বৈঠকে মোদি আসছে বড় সিদ্ধান্ত
  • পাকিস্তানি অভিনেত্রীকে দেখতে ভিপিএন কিনছে ভারতীয়রা
  • আ.লীগকে সুবিধা দেওয়ায় ইউনূস সরকারকে একহাত নিলেন হাসনাত
  • গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৫৪ ফিলিস্তিনি নিহত
  • বায়ুদূষণে শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান পঞ্চম

৩ নদীর ১১ বাঁধ ভেঙে ফেনীর ৭০ গ্রাম প্লাবিত, ফুলগাজী ও পরশুরামের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত:
২১ আগষ্ট ২০২৪, ১২:৪৭

টানা বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে ফেনীর ফুলগাজী ও পরশুরাম উপজেলায় সিলোনীয়া, মুহুরী এবং কহুয়া নদীর ১১টি ভাঙা বাঁধ দিয়ে ভিতরে পানি প্রবেশ করে এলাকার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) পরশুরামের দক্ষিণ শালধর, ফুলগাজীর দৌলতপুর, নিলক্ষী, কিসমত ঘনিয়ামোড়াসহ বেশ কয়েকটি এলাকার ১১টি ভাঙা বাঁধ দিয়ে ভিতরে পানি প্রবেশ করলে দুই উপজেলার মোট ৭০টি গ্রাম প্লাবিত হয়ে পড়েছে। এতে ফসলি জমি ও মাছের ঘের বন্যার পানিতে তলিয়ে যায়।

পরশুরাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আফরোজা হাবিব শাপলা জানান, পরশুরাম উপজেলার দক্ষিণ শালধর গ্রামে বাঁধ ভেঙে লোকালয়ে পানি প্রবেশের ফলে ১৪শ পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।

তিনি জানান, প্রশাসনের নির্দেশে পানিবন্দী এলাকার জনগণের মধ্যে শুকনো খাবার ও বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করা হচ্ছে।

ফুলগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তানিয়া ভূঁইয়া জানান, উপজেলার বেশ কয়েকটি স্থানে ভাঙা বেড়িবাঁধ দিয়ে ভিতরে পানি প্রবেশ করলে বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়ে পড়েছে।

এছাড়া ফেনী-পরশুরাম সড়কের ফুলগাজী অংশে পানি উঠায় বাজারের নিম্নাঞ্চলসহ বেশকিছু দোকানপাট তলিয়ে যাওয়ায় দোকান মালিকদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দোকান মালিকরা জানান।

ফেনী-পরশুরাম সড়ক পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ায় সোমবার রাত ১১ টার পর থেকে সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।

ফুলগাজী ও পরশুরাম উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তাবৃন্দ জানান, গত ৭ দিনের একটানা বৃষ্টির কারণে ভারত উজান থেকে নেমে আসা পানি মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনীয়া নদীর পুরনো ভাঙা বাঁধ দিয়ে ভিতরে প্রবেশ করার কারণে বন্যা দেখা দিয়েছে।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর