বৃহঃস্পতিবার, ৮ই মে ২০২৫, ২৫শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • চীনের তৈরি HQ9 এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম প্রতিরক্ষা কাজে কতটা সক্ষম
  • প্রসেনজিতের মেয়ে প্রেম করছেন, ফুফু বললেন ‘খুব মিষ্টি’
  • ভারতের ২০টিরও বেশি বিমানবন্দর বন্ধ
  • বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস আজ
  • সরকার কেন প্রত্যাশা পূরণ করতে পারছে না
  • সঙ্কটের সময় সর্বদলীয় বৈঠকে মোদি আসছে বড় সিদ্ধান্ত
  • পাকিস্তানি অভিনেত্রীকে দেখতে ভিপিএন কিনছে ভারতীয়রা
  • আ.লীগকে সুবিধা দেওয়ায় ইউনূস সরকারকে একহাত নিলেন হাসনাত
  • গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৫৪ ফিলিস্তিনি নিহত
  • বায়ুদূষণে শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান পঞ্চম

ড. ইউনূসকে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর ফোন

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত:
১৫ আগষ্ট ২০২৪, ১২:১৫

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে টেলিফোন করেছেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম। মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) রাতে তিনি ড. ইউনূসকে টেলিফোন করে অভিনন্দন জানান।

বুধবার (১৪ আগস্ট) ফেসবুকে এক পোস্টে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী এ তথ্য জানিয়েছেন। পোস্টে তিনি লেখেন, ‘মঙ্গলবার রাতে আমি আমার পুরনো বন্ধু অধ্যাপক ইউনূসকে ফোন করেছিলাম। ফোনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে তার নিয়োগের ব্যাপারে খোঁজখবর নিয়েছি এবং তাকে অভিনন্দন জানিয়েছি।’

আনোয়ার ইব্রাহিম জানান, ‘মালয়েশিয়ার সঙ্গে ড. ইউনূসের সুসম্পর্কের ইতিহাস রয়েছে। দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ক পুনঃউন্নয়নে এবং বাংলাদেশে শান্তিশৃঙ্খলা ফেরাতে মালয়েশিয়ার সহযোগিতার আশ্বাস দেন তিনি। এ সময় ড. ইউনূস আনোয়ার ইব্রাহিমকে বাংলাদেশ সফরে আমন্ত্রণ জানান। ধারণা করা যায় খুব শিগগিরই তিনি বাংলাদেশ সফর করবেন।

তিনি আরও জানান, সংখ্যালঘুসহ সব বাংলাদেশির অধিকার রক্ষার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন ড. ইউনূস। তার এ পদক্ষেপে সন্তোষ প্রকাশ করেন আনোয়ার ইব্রাহিম। ফোনালাপে দুই দেশের ভ্রাতৃত্ববোধের সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় করতে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা।

আশিয়ানের তিনটি দেশের সাথে বাংলাদেশ বিভিন্ন বিষয়ে চুক্তি করবে। মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ডে অন এরাইভাল ভিসা চালু হবে, বাংলাদেশে তাদের বিনিয়োগ বাড়বে, মেডিকেল প্যাকেজের দাম কমাবে, স্কিল ওয়ার্কার নেয়া বাড়ানো হবে।

এতে ইন্ডিয়ার উপর নানান সেক্টরে ৪০ শতাংশ ডিপেন্ডেন্সি কমানো হবে। পর্যায়ক্রমে বাংলাদেশের সাথে আশিয়ান ও আরব দেশগুলোর রিলেশন আরও বাড়ানো হবে।

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর