বৃহঃস্পতিবার, ৮ই মে ২০২৫, ২৫শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • চীনের তৈরি HQ9 এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম প্রতিরক্ষা কাজে কতটা সক্ষম
  • প্রসেনজিতের মেয়ে প্রেম করছেন, ফুফু বললেন ‘খুব মিষ্টি’
  • ভারতের ২০টিরও বেশি বিমানবন্দর বন্ধ
  • বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস আজ
  • সরকার কেন প্রত্যাশা পূরণ করতে পারছে না
  • সঙ্কটের সময় সর্বদলীয় বৈঠকে মোদি আসছে বড় সিদ্ধান্ত
  • পাকিস্তানি অভিনেত্রীকে দেখতে ভিপিএন কিনছে ভারতীয়রা
  • আ.লীগকে সুবিধা দেওয়ায় ইউনূস সরকারকে একহাত নিলেন হাসনাত
  • গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৫৪ ফিলিস্তিনি নিহত
  • বায়ুদূষণে শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান পঞ্চম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই সন্তানসহ দম্পতির মরদেহ উদ্ধার

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি

প্রকাশিত:
২৮ জুলাই ২০২৪, ১৪:৩৩

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগ উপজেলায় নিজ ঘর থেকে দুই মেয়েসহ স্বামী-স্ত্রীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

রোববার (২৮ জুলাই) সকাল ৯টার দিকে পৌর এলাকার বিজয়পাড়া থেকে তাদের লাশ উদ্ধার করা হয় বলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নবীনগর সার্কেল) সিরাজুল ইসলাম জানান।

মৃতরা হলেন-বিজয়পাড়া গ্রামের কাপড় ব্যবসায়ী সোহাগ মিয়া (৩২) তার স্ত্রী জান্নাত বেগম (২২), বড় মেয়ে ফাহিমা (৪) ও ছোট মেয়ে তাহমিদা (২)।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বলেন, “রাতে স্ত্রী ও দুই সন্তানকে নিয়ে নিজের ঘরে ঘুমাতে যান সোহাগ। প্রতিদিন তারা ভোরে ঘুম থেকে উঠলেও সকালে তাদের দেখতে না পেয়ে পরিবারের সদস্যরা ডাকাডাকি শুরু করেন।

“অনেকক্ষণ ডাকাডাকি করেও কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে স্থানীয়দের সহায়তায় ঘরের দরজা ভেঙে চারজনের মরদেহ দেখতে পান তারা।”

এ পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, “তাদের মধ্যে সোহাগ ও তার এক মেয়ের লাশ ঘরের কাঠে ঝুলছিল। স্ত্রী জান্নাতের মরদেহ খাটে এবং আরেক মেয়ের লাশ খাটের পাশে পড়ে ছিল।”

এদিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন বলছেন, পারিবারিক কলহ থেকে এই ঘটনা ঘটতে পারে বলে প্রাথমিক তদন্তে তারা জানাতে পেরেছেন।

তিনি বলেন, “ধারণা করা হচ্ছে, সোহাগ প্রথমে তার স্ত্রী জান্নাতকে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। পরে দুই মেয়ে এবং নিজে আত্মহত্যা করেন।

“সোহাগের লাশ ঘর থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় পেয়েছে পুলিশ।”

নিহতদের লাশ ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে জানিয়ে পুলিশের এ কর্মকর্তা বলেছেন, “এ ঘটনার পেছনে আরও কোনো কারণ আছে কি-না তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।”


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর