বৃহঃস্পতিবার, ৮ই মে ২০২৫, ২৫শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • চীনের তৈরি HQ9 এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম প্রতিরক্ষা কাজে কতটা সক্ষম
  • প্রসেনজিতের মেয়ে প্রেম করছেন, ফুফু বললেন ‘খুব মিষ্টি’
  • ভারতের ২০টিরও বেশি বিমানবন্দর বন্ধ
  • বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস আজ
  • সরকার কেন প্রত্যাশা পূরণ করতে পারছে না
  • সঙ্কটের সময় সর্বদলীয় বৈঠকে মোদি আসছে বড় সিদ্ধান্ত
  • পাকিস্তানি অভিনেত্রীকে দেখতে ভিপিএন কিনছে ভারতীয়রা
  • আ.লীগকে সুবিধা দেওয়ায় ইউনূস সরকারকে একহাত নিলেন হাসনাত
  • গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৫৪ ফিলিস্তিনি নিহত
  • বায়ুদূষণে শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান পঞ্চম

প্রথমবার রোজার অভিজ্ঞতা জানালেন সেই জার্মান তরুণী

স্টাফ রিপোর্টার

প্রকাশিত:
২০ মার্চ ২০২৪, ১৩:৩১

মরিয়ম নামে এখন পরিচিত জার্মান তরুণী মার্টিনা ওবারহোলজনার। চলতি বছরের শুরুতে ইসলাম ধর্ম গ্রহণের পর মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে নতুন জীবনের প্রথম রমজান পালন করছেন ২৬ বছর বয়সি এ তরুণী।

পবিত্র কুরআনের একটি জার্মান সংস্করণের মাধ্যমে তার জীবনে আসে এমন পরিবর্তন। ইসলামে শান্তি খুঁজে পেয়েছেন তিনি। মরিয়মের সেই গল্প তুলে ধরেছে খালিজ টাইমস, দ্য এমিরেটস টাইমসসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম।

আধ্যাত্মিক পথে এমন নতুন যাত্রার প্রতি আলোকপাত করে পেশায় মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ মরিয়ম বলেন, কিশোরী বয়স থেকেই আমি ইসলামের প্রতি গভীর সংযোগ অনুভব করতাম। খ্রিস্টান পরিবারে বড় হলেও আমি সবসময় ইসলামের আদর্শের প্রতি আকৃষ্ট ছিলাম। আমি শালীন পোশাক এবং প্রায়ই শেইলা (মাথার স্কার্ফ) পরতাম।

তিনি আরও বলেন, চলতি বছরের জানুয়ারিতে আমি দুবাইয়ের একটি ইসলামিক ইনফরমেশন সেন্টারে যাই এবং আনুষ্ঠানিকভাবে কালেমায়ে শাহাদাত পাঠ করি, এর মাধ্যমে আল্লাহর একত্ববাদে আমার বিশ্বাস এবং মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে তার প্রেরিত রাসুল হিসেবে গ্রহণ করার ঘোষণা দিয়েছি।

খালিজ টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, মরিয়মের ইসলামমুখী যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৪ বছর বয়সে। সেই সময় তিনি প্রথম তার নিজ শহর মিউনিখের একটি মসজিদে গিয়েছিলেন। সেই কথা স্মরণ করে মরিয়ম বলছেন, ‘মসজিদে আমাকে আন্তরিকতা ও উষ্ণতার সঙ্গে অভ্যর্থনা জানানো হয়েছিল এবং তাতে আমি অভিভূত হয়েছিলাম। সেখানে আমি যে সহানুভূতি অনুভব করেছি তা আমার ওপর স্থায়ী ছাপ রেখে গেছে।

ধীরে ধীরে মরিয়ম নিজেকে মুসলিম বন্ধুবান্ধব এবং পরিচিতদের সঙ্গে আরও যুক্ত করেন। তিনি বলেন, তাদের সম্পর্কে যা আমাকে সবচেয়ে বেশি আকর্ষণ করেছিল, তা হলো— তারা সর্বদা দয়ালু, বন্ধুত্বপূর্ণ এবং সাহায্যকারী মানুষ, যা আমার ইসলাম গ্রহণের পেছনে অন্যতম প্রধান কারণ হিসেবে কাজ করেছে।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর