বৃহঃস্পতিবার, ৮ই মে ২০২৫, ২৫শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • চীনের তৈরি HQ9 এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম প্রতিরক্ষা কাজে কতটা সক্ষম
  • প্রসেনজিতের মেয়ে প্রেম করছেন, ফুফু বললেন ‘খুব মিষ্টি’
  • ভারতের ২০টিরও বেশি বিমানবন্দর বন্ধ
  • বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস আজ
  • সরকার কেন প্রত্যাশা পূরণ করতে পারছে না
  • সঙ্কটের সময় সর্বদলীয় বৈঠকে মোদি আসছে বড় সিদ্ধান্ত
  • পাকিস্তানি অভিনেত্রীকে দেখতে ভিপিএন কিনছে ভারতীয়রা
  • আ.লীগকে সুবিধা দেওয়ায় ইউনূস সরকারকে একহাত নিলেন হাসনাত
  • গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৫৪ ফিলিস্তিনি নিহত
  • বায়ুদূষণে শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান পঞ্চম

এবার অনির্দিষ্টকালের জন্য পানছড়ি বাজার বয়কটের ডাক ইউপিডিএফের

ডেস্ক রির্পোট

প্রকাশিত:
২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৪, ১৭:২৫

খাগড়াছড়ির পানছড়ি উপজেলায় ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের (ইউপিডিএফ) চার নেতাকে হত্যার প্রতিবাদে ও জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে এবার অনির্দিষ্টকালের জন্য পানছড়ি বাজার বয়কটের ডাক দিয়েছে সংগঠনটি।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ইউপিডিএফের পানছড়ি শাখার সংগঠক অপু ত্রিপুরা প্রথম আলোকে বলেন, ‘প্রশাসনের আশ্বাসের পরও বিপুল, সুনীল, লিটন, রুহিনের খুনিদের গ্রেপ্তারে ও আইনানুগ পদক্ষেপ গ্রহণে দৃশ্যমান অগ্রগতি না হওয়ায় আজ মঙ্গলবার থেকে ফের পানছড়ি বাজার বয়কট করা হয়েছে। আশা করি, আগের মতো জনগণ আমাদের এ বয়কটের সিদ্ধান্ত মেনে নেবে।’

 

গত বছরের ১১ ডিসেম্বর দুর্বৃত্তের গুলিতে ইউপিডিএফের সহযোগী সংগঠন গণতান্ত্রিক যুব ফোরামের সাংগঠনিক সম্পাদক বিপুল চাকমা (৩২), গণতান্ত্রিক যুব ফোরামের জেলা সহসভাপতি লিটন চাকমা (২৯), পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি সুনীল ত্রিপুরা (২৯) ও ইউপিডিএফের সদস্য রুহিন বিকাশ ত্রিপুরা (৪৯) নিহত হন। এ ঘটনায় গণতান্ত্রিক ইউপিডিএফকে দায়ী করলেও অস্বীকার করে সংগঠনটি। এ ছাড়া গত ২৪ জানুয়ারি মহালছড়িতে সংগঠনটির আরও দুই সদস্য গুলিতে নিহত হন।

চার নেতার হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবিতে গত বছরের ১৫ ডিসেম্বর থেকে ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাজার বয়কট করে পাহাড়িরা। পরে ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাজার বয়কট কর্মসূচি সাময়িক স্থগিত করেছিল ইউপিডিএফ।

 

আজ সকালে পানছড়ি বাজারের দোকানপাট খোলা থাকলেও হাতে গোনা কয়েকজন ছাড়া কোনো পাহাড়িকে বাজারে দেখা যায়নি। বাজারের মৌসুমি হলুদ ব্যবসায়ী মো. মালেক বলেন, ‘এ সময়ে আমাদের মূলত ব্যবসা বাড়ে। হলুদ শুকানোর পর এখনই বেচাকেনার মূল সময়। পাহাড়িরা হলুদ বিক্রি করে। এভাবে পাহাড়িরা বাজার বয়কট করলে হলুদের ব্যবসা ছেড়ে দিয়ে বিকল্প ব্যবস্থা করতে হবে আমাদের।’

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর