বৃহঃস্পতিবার, ৮ই মে ২০২৫, ২৫শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • চীনের তৈরি HQ9 এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম প্রতিরক্ষা কাজে কতটা সক্ষম
  • প্রসেনজিতের মেয়ে প্রেম করছেন, ফুফু বললেন ‘খুব মিষ্টি’
  • ভারতের ২০টিরও বেশি বিমানবন্দর বন্ধ
  • বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস আজ
  • সরকার কেন প্রত্যাশা পূরণ করতে পারছে না
  • সঙ্কটের সময় সর্বদলীয় বৈঠকে মোদি আসছে বড় সিদ্ধান্ত
  • পাকিস্তানি অভিনেত্রীকে দেখতে ভিপিএন কিনছে ভারতীয়রা
  • আ.লীগকে সুবিধা দেওয়ায় ইউনূস সরকারকে একহাত নিলেন হাসনাত
  • গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৫৪ ফিলিস্তিনি নিহত
  • বায়ুদূষণে শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান পঞ্চম

নির্বাচনে ফেল করেও ৩০ হাজার মানুষকে বিরিয়ানি খাওয়ালেন আ.লীগ নেতা

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত:
১৫ জানুয়ারী ২০২৪, ১৩:৩৭

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সুনামগঞ্জ-৫ আসনে ফেল করেও ৩০ হাজার মানুষকে বিরিয়ানি ভোজ করিয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্মসম্পাদক শামীম আহমদ চৌধুরী।

 

রোববার সকাল থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত ছাতক পৌরসভার মাঠে এ গণভোজের আয়োজন করা হয়। শামীম আহমদ স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন।

এই গণভোজনে ১০টি গরু, ২০টি খাসি ও এক হাজার মোরগ দিয়ে আয়োজন করা হয়েছিল, যা ৩০০-এর বেশি ডেকে রান্না করা হয়েছিল।

 

জানা গেছে, ছাতক ইতিহাসে প্রথম যে, নির্বাচনে পরাজিত হয়েও এলাকাবাসীকে গণভোজ করিয়েছেন। শুধু তাই নয়, বিভিন্ন এলাকা থেকে এসে নিজ দলের নেতাকর্মীরা এই ভোজে অংশ নিয়েছিলেন।

সেখানে প্রধান অতিথি ছিলেন সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নুরুল হুদা মুকুট। বিশেষ অতিথি ছিলেন পৌর মেয়র আবুল কালাম চৌধুরী। এ ছাড়া অনুষ্ঠানে ছাতক দোয়ারাবাজারে চেয়ারম্যান ও মেম্বাররা অংশ নেন।

ভোজের আয়োজন প্রসঙ্গে শামীম চৌধুরী যুগান্তরকে বলেন, গত ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে আমি ভালোবাসায় জয়ী হয়েছি; কিন্তু কালো টাকার কাছে পরাজিত হয়েছি।

তিনি আরও বলেন, আমার জন্য অনেক নেতাকর্মী হুমকি-ধমকি ও মারও খেয়েছেন। আমাকে ভালোবেসে ভোট দিয়েছেন। ছাতক দোয়ারাবাসী আমার কাছে আজকের এই ভোজের প্রাপ্য ছিল। এই আয়োজন তাও কম হয়েছে। আমি কাজে বিশ্বাসী। পাশে আছি পাশে থাকব।

প্রসঙ্গত, সুনামগঞ্জ-৫ আসনে মোট ভোটকেন্দ্র ছিল ১৬৪টি। এতে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মুহিবুর রহমান মানিক ১ লাখ ১৯ হাজার ৪০৩ ভোট পেয়ে জয়ী হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক শামীম আহমদ চৌধুরী ৯১ হাজার ৫৮৮ ভোট পান।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর