বৃহঃস্পতিবার, ৮ই মে ২০২৫, ২৫শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • চীনের তৈরি HQ9 এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম প্রতিরক্ষা কাজে কতটা সক্ষম
  • প্রসেনজিতের মেয়ে প্রেম করছেন, ফুফু বললেন ‘খুব মিষ্টি’
  • ভারতের ২০টিরও বেশি বিমানবন্দর বন্ধ
  • বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস আজ
  • সরকার কেন প্রত্যাশা পূরণ করতে পারছে না
  • সঙ্কটের সময় সর্বদলীয় বৈঠকে মোদি আসছে বড় সিদ্ধান্ত
  • পাকিস্তানি অভিনেত্রীকে দেখতে ভিপিএন কিনছে ভারতীয়রা
  • আ.লীগকে সুবিধা দেওয়ায় ইউনূস সরকারকে একহাত নিলেন হাসনাত
  • গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৫৪ ফিলিস্তিনি নিহত
  • বায়ুদূষণে শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান পঞ্চম

কিশোর তৌহিদুল হত্যা মামলা তদন্তের দায়িত্ব পাচ্ছে ডিবি

ডেস্ক রির্পোট

প্রকাশিত:
১৪ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৭:০৩

রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার কিশোর তৌহিদুল ইসলাম হত্যা মামলার তদন্তের দায়িত্ব থানা থেকে যাচ্ছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) কাছে।  ১২ ডিসেম্বর  মঙ্গলবার এ–সংক্রান্ত চিঠি ভাটারা থানায় পাঠানো হয়।

ভাটারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাইনুল ইসলাম আজ রাতে  বলেন, তৌহিদুল ইসলাম হত্যা মামলার তদন্তভার ভাটারা থানা থেকে ডিবিতে স্থানান্তরের সিদ্ধান্তের আদেশপত্র আজ তিনি হাতে পেয়েছেন।  ১৩ ডিসেম্বর বুধবার মামলাটির নথিপত্র ডিবির কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হতে পারে।


নিহত তৌহিদুল ইসলাম (১৯) পরিবারের সঙ্গে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার ডি ব্লকে ৪ নম্বর সড়কের থাকতেন। তাঁর বাবা মোহাম্মদ নবী হোসেন জমি কেনাবেচার ব্যবসায় যুক্ত। দুই ভাই এক বোনের মধ্যে তৌহিদুল ছিলেন দ্বিতীয়। আগে মাদ্রাসায় পড়ে আসা তৌহিদুল বর্তমানে ভাটারার ডুমনি স্কুলে নবম শ্রেণিতে পড়তেন।

 ২৩ নভেম্বর রাতে কে বা কারা তৌহিদুলকে (১৯) ডেকে নিয়ে যান। রাত ১০টার পর তাঁর মুঠোফোন থেকে তাঁর মাকে ফোন করে ৩০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়। ওই ঘটনায় জড়িত অভিযোগে জুয়েল রানা (২৮) নামে বসুন্ধরা সিকিউরিটিজের একজন নিরাপত্তাকর্মীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদে তাঁর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতেই ২৬ নভেম্বর সকালে বসুন্ধরার ‘পি’ ব্লকের একটি ছনক্ষেত থেকে তৌহিদুলের ক্ষতবিক্ষত লাশ উদ্ধার করা হয় বলে তদন্তসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। তৌহিদুলকে হত্যার দায় স্বীকার করে জুয়েল রানা ইতিমধ্যে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন বলেও পুলিশ জানিয়েছে।

মামলার বাদী তৌহিদুলে নয়র বাবা নবী হোসেন ভাটারা থানা-পুলিশের তদন্তে অসন্তোষ প্রকাশ করে বলেছিলেন, জুয়েল রানার একার পক্ষে তৌহিদুলকে খুন করা সম্ভব। এ হত্যায় একটি চক্র জড়িত। মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য তিনি এর তদন্তভার ভাটারা থানা থেকে ডিবিকে (গোয়েন্দা পুলিশ) দেওয়ার জন্য ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমানের কাছে আবেদন করেছেন।

 


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর