বৃহঃস্পতিবার, ৮ই মে ২০২৫, ২৫শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • চীনের তৈরি HQ9 এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম প্রতিরক্ষা কাজে কতটা সক্ষম
  • প্রসেনজিতের মেয়ে প্রেম করছেন, ফুফু বললেন ‘খুব মিষ্টি’
  • ভারতের ২০টিরও বেশি বিমানবন্দর বন্ধ
  • বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস আজ
  • সরকার কেন প্রত্যাশা পূরণ করতে পারছে না
  • সঙ্কটের সময় সর্বদলীয় বৈঠকে মোদি আসছে বড় সিদ্ধান্ত
  • পাকিস্তানি অভিনেত্রীকে দেখতে ভিপিএন কিনছে ভারতীয়রা
  • আ.লীগকে সুবিধা দেওয়ায় ইউনূস সরকারকে একহাত নিলেন হাসনাত
  • গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৫৪ ফিলিস্তিনি নিহত
  • বায়ুদূষণে শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান পঞ্চম

টিকা উৎপাদনে ৩৩৮ মিলিয়ন ডলার ঋণ দিতে চায় এডিবি

স্টাফ রিপোর্টার

প্রকাশিত:
১১ অক্টোবর ২০২৩, ১৪:৪৭

পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, বাংলাদেশে নানা ধরনের টিকা উৎপাদনে ৩৩৮ মিলিয়ন ডলারের ঋণ সহায়তা দিতে চায় এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এডিবি)।

বুধবার (১১ অক্টোবর) সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত ঘণ্টাব্যাপী এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর এডিমন গিন্টিং-এর সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান।

আগারগাঁওয়ের পরিকল্পনা মন্ত্রীর দপ্তরে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।

মন্ত্রী বলেন, আজ একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রজেক্ট নিয়ে আমাদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে। বাংলাদেশের ভ্যাকসিন তৈরির সক্ষমতা বাড়াতে দ্রুত প্রকল্প অনুমোদন চায় এডিবি। বর্তমানে প্রকল্প প্রস্তাব তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রকল্পটি অনুমোদন না হলে স্বল্প সুদের ঋণ পাওয়ার বিষয়টি অনিশ্চিত হবে।

তিনি বলেন, আগামীতে আরও নানা ধরনের ভাইরাস আসতে পারে। সেজন্য এখন থেকেই প্রস্তুতি দরকার। সরকার সেজন্য একটি প্রকল্প গ্রহণ করেছে। সেখানে এডিবি ৩৩৮ মিলিয়ন ডলার ঋণ দেবে। এর মধ্যে অর্ধেক স্বল্প সুদে এবং অর্ধেক বাজারের দরের কাছাকাছি সুদ থাকবে। প্রকল্পটি যাতে দ্রুত অনুমোদন করিয়ে দেওয়া হয় সেজন্য এডিবি অনুরোধ করেছে।

তিনি আরও বলেন, এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর বলেছেন, গত অর্থবছর বাংলাদেশে তার সবচেয়ে ভালো সময় কেটেছে। কাজের পরিবেশ, অর্থছাড়, প্রকল্প বাস্তবায়ন এবং ঋণ অনুমোদন সব ক্ষেত্রেই ভালো সময় পার করেছেন এডিমন গিন্টিং।

এ সময় এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর এডিমন গিন্টিং বলেন, গত অর্থবছর বাংলাদেশের জন্য সাড়ে তিন বিলিয়ন ডলারের ঋণ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে দুই বিলিয়ন ডলার স্বল্প সুদে এবং দেড় বিলিয়ন ডলার বাজার দরের কিছু কম সুদের ঋণ।

তিনি আরও বলেন, এলডিসি উত্তরণের পরবর্তী পর্যায়ে আগামী ২০২৬ সালের পর বাংলাদেশ আর স্বল্প দামে টিকা কিনতে পারবে না। তখন আন্তর্জাতিক বাজার দর অনুযায়ীই টিকা কিনতে হবে।

এজন্য এখন থেকে বাংলাদেশেই যেন টিকা তৈরি হয় সেজন্য সক্ষমতা বাড়ানোর প্রকল্প নেওয়া হয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর