বৃহঃস্পতিবার, ৮ই মে ২০২৫, ২৫শে বৈশাখ ১৪৩২ | ই-পেপার
ব্রেকিং নিউজ:
  • সারাদেশে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ করা হচ্ছে। আগ্রহী হলে আপনার সিভি ই-মেইল করতে পারেন। ই-মেইল daajkaal@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
  • চীনের তৈরি HQ9 এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম প্রতিরক্ষা কাজে কতটা সক্ষম
  • প্রসেনজিতের মেয়ে প্রেম করছেন, ফুফু বললেন ‘খুব মিষ্টি’
  • ভারতের ২০টিরও বেশি বিমানবন্দর বন্ধ
  • বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস আজ
  • সরকার কেন প্রত্যাশা পূরণ করতে পারছে না
  • সঙ্কটের সময় সর্বদলীয় বৈঠকে মোদি আসছে বড় সিদ্ধান্ত
  • পাকিস্তানি অভিনেত্রীকে দেখতে ভিপিএন কিনছে ভারতীয়রা
  • আ.লীগকে সুবিধা দেওয়ায় ইউনূস সরকারকে একহাত নিলেন হাসনাত
  • গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৫৪ ফিলিস্তিনি নিহত
  • বায়ুদূষণে শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান পঞ্চম

৩ ঘণ্টা পর শেওড়াপাড়ায় যান চলাচল স্বাভাবিক

স্টাফ রিপোর্টার

প্রকাশিত:
৫ অক্টোবর ২০২৩, ১৪:২২

রাজধানীর শেওড়াপাড়ায় গার্মেন্টস স্থানান্তর ও বকেয়া বেতন আদায়ের দাবিতে করা জে কে ফ্যাশনের পোশাক শ্রমিকদের অবরোধ তুলে নেওয়া হয়েছে। মালিকপক্ষ ও পুলিশের আশ্বাসে শ্রমিকরা তাদের অবরোধ তুলে নেন।

বৃহস্পতিবার (০৫ অক্টোবর) সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত রাজধানী রোকেয়া স্মরণীর শেওড়াপাড়ার মূল সড়ক অবরোধ করে রাখে আন্দোলনরত শ্রমিকরা। এর প্রায় তিন ঘণ্টা পরে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।

মিরপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহসিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, শেওড়াপাড়া মূল সড়কে ১১টা ৫০ মিনিটে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। আন্দোলনরত শ্রমিকরা সড়ক থেকে সরে গেছেন।

এক প্রশ্নের জবাবে ওসি মহসিন বলেন, প্রশাসন আশ্বাস দিয়েছে মালিক ও শ্রমিকদের মধ্যে আলোচনার ব্যবস্থা করার। আমরা শ্রমিকদের একটি বৈঠকের ব্যবস্থা করে দিচ্ছি। এই আশ্বাসেই সড়ক থেকে শ্রমিকরা সরে গেছেন।

এর আগে, বৃহস্পতিবার সকাল ৯টার দিকে গার্মেন্টস স্থানান্তর ও বকেয়া বেতন আদায়ের দাবিতে রাজধানীর শেওড়াপাড়ায় মূল সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করছেন জে কে ফ্যাশনের পোশাক শ্রমিকরা।

এ সময় মিরপুর ১০ নম্বর থেকে ফার্মগেটগামী যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এছাড়া মিরপুরের বিভিন্ন সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। আশপাশে বিপুল সংখ্যক পুলিশ থাকায় কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।

আন্দোলনরত শ্রমিকরা জানান, তাদের বকেয়া বেতন ও জে কে ফ্যাশনস গার্মেন্ট গাজীপুরে স্থানান্তর করা প্রতিবাদে তারা রাস্তায় নেমেছেন।

গার্মেন্ট শ্রমিক শিলা বলেন, আমি মিরপুর থাকি। শুনেছি গাজীপুর টঙ্গিতে গার্মেন্টস নিয়ে যাবে। গার্মেন্টস যদি টঙ্গীতে চলে যায় কীভাবে চাকরি করবো। এক মাসের বেতন বাকি। আমার ছেলে মেয়েরা এখানে স্কুলে পড়ে। এতদূর গিয়েও চাকরি করা সম্ভব না।


মন্তব্য করুন:

সম্পর্কিত খবর